আপনি কি আসলেই ব্যাংকার হতে চান নাকি প্রথমে একটি চাকুরী লাগবে সেজন্য প্রস্তুতি নিতে চান??যাই বলি কথা কিন্তু এক।তাহলে প্রথম থেকেই লেগে পড়ুন নিজেকে উজাড় করে দেয়ার জন্য। পরিশ্রম কখনো বিফলে যায়না সত্য তবে পেসেন্স তার চেয়েও বেশি কার্যকরী। আপনার পেসেন্স আর প্যাশন থাকলে আপনাকে আটকাবে কে?? বাংলাদেশের পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে কথা বলবনা,তবে যেটুকু বুঝতে পারি এখানে এন্যালেটিক্যাল প্রশ্ন যে খুব বেশি হয় তা বলা যায়না।আবার খুব ব্যানাল যে তাও বলা যাবেনা।
করনীয়ঃ
ব্যাংকে টেকার জন্য যে গণিত আর ইংরেজি লাগে এ কথা বলার অবকাশ রাখেনা!এটা ঠিক এটা সবাই জানে তবে প্রিপারেশন নিব কিভাবে এটাই এক্স ফ্যাক্টর।
ম্যাথঃ
পেসেন্স এর কথা বললাম যে এটাই ম্যাথ আপনি যত পেসেন্স নিয়ে প্র্যাকটিস করতে পারবেন তত বেশি এগিয়ে থাকবেন।১০ থেকে ১২ টা টপিকস ভালোভাবে আয়ত্ত করলে ব্যাংকের প্রিলি টেকা অসম্ভব কিছুনা।
ইংরেজিঃ
শব্দের প্রতি যত্নশীল হউন আর গ্রামাটিক্যাল স্ট্রাইকারস মনে রাখা আহামরি কঠিন কিছু না।তবে গ্রামারে দক্ষ হবার জন্য কিন্তু আপনাকে একটু সময় ব্যয় করতেই হবে।বাসা আর পরীক্ষার হল ২ টা একদমই ভিন্ন ব্যাপার।প্রিপারেশন লেভেল সবারই ভালো থাকে তবে যে চাপ সামলাতে পারে সেই গেইনার।আর এই চাপ সামলাতে আপনাকে অবশ্যই প্রচুর প্র্যাক্টিস করতে হবে।
বাংলাঃ
ব্যাংকের বাংলা সবসময়ই আমার কাছে কেমন যেন বিদঘুটে লাগতো!এখানে গ্রামারে একটু বেশি ফোকাস করলে কাজটা অনেক সহজ হয়ে যায়।আর সাহিত্য আপনি যেকোন বই ফলো করতে পারেন!
সধারন জ্ঞানঃ
ব্যাংকে সাধারন জ্ঞান বেশিরভাগ সময়ই রিসেন্ট বেশি ফোকাস করে তবে সব পড়ে ফেলাই ভালো কারন আপনার বিসিএস সহ সব পরীক্ষায় এটা কাজে দিবে।
কম্পিউটারঃ
একটু এক্সেপশনাল হয় তবে এক্সাম টেকারস কারা সেটাও একটা কি ফ্যাক্টর।